বুধবার, ৩০ Jul ২০২৫, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
ক্রাইম রিপোর্টর;
বাগেরহাট জেলার সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন এসডিএফ এর আওতায় হিজলা ক্লাস্টারে ৩০ টি ওয়াটার ডিষ্টিলেশন প্লান্ট বসানো হয়েছে নিয়মঅনুযায়ী তিন/ চারটি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান থেকে কোটেশন সংগ্রহ করে যাচাই-বাছাই করে দেওয়া লাগে সেটা না করে তৎকালীন জেলা সমন্বয় কারী বরিশাল রিজওনাল মনিটরিং কর্মকর্তা অরুন কুমার মন্ডল তার ভাগিনা মাধুর্য প্রকাশ কে ৩০ টি ওয়াটার ডিষ্টিলেশন প্লান্ট বসানোর কার্যাদেশ দেন। এভাবে তিনি চারটি ক্লাস্টারের ৩০ টি করে সব গুলো কাজ তার ভাগিনাকে দেন,এর পর হিজলা ক্লাস্টার থেকে প্রায় তিন লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করেন,সব ক্লাস্টার থেকে এভাবে টাকা হাতিয়ে নেন ভাগিনাকে সহ,প্রতিবাদ করার সাহস কারও ছিলো না,যেই সিএফ বা কমিউনিটি কথা বলে তাকে হুমকি দিয়ে বসাইয়া দেন চাকুরি থাকবেনা কথা বললে, ইতি মধ্যে অনেক সিএফ কে ঢাকা রেঞ্জের ডিআইজি বিপ্লব সাহা ও পিপি আই প্রধান বনজ কুমার মজুমদার দিয়ে হুমকি দেয় বেশি বাড়া বাড়ি করলে মামলা দিয়ে গাড়োধে ডুকিয়ে দিবো এভাবে করে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে অনেকের চাকুরী খাইছে।অরুন কুমার শুধু তাই করেন নাই অএ ক্লাস্টারে “বাগেরহাট সম্মনিত কৃষি খামার করেছে “মাছের ঘের করেছেন প্রতি বছর ৪৫০০০/-হাজার টাকা লিছ নিয়ে তিন বছর চালাইছে বছরে হাজার হাজার টাকার মাছ ফালাইতো সবজি চাষ করাইতো নিজের পারফরম্যান্স দেখানোর জন্য, সে খুব ভালো সমন্বয় কারী ইনক্রিমেন্ড বাদ যেত না,বছর শেষে মাছ ও সবজিতে কোন লাভ হতো না, হতো শুধু তার পেট ভরা,মাছ,সবজি বরিশাল নিজের বাসায় নিয়ে যেত,অরুন কুমার মন্ডল হিজলা ক্লাস্টারে গরুর খামার করেছেন পিআইএফ বাবদ ৩,০০,০০০০/- এিশ লক্ষ টাকা পাইছে ১১,১০,০০০/ এগারো লক্ষ দশ হাজার টাকার গরু কিনে তিন বছরে কাজের লোক ও খরকুটা ক্রয় সহ ২৭,০০,০০০/- সাতাশ লক্ষ টাকার মত খরচ হয়েছে,সবই লচ বলতে গেলে, লাভ হয়েছে অরুন মন্ডল সপ্তাহে দুত নিত বাসায়,আর গরু ক্রয় করেছেন নিজে খুলনা/ সাতক্ষীরা জেলা থেকে সেখানে মোটা অংকের টাকা কামাইছেন,কমিউনিটি কে মাইক্রোতে নিছে আর আনছে এই ছিলো তার কৌশল। ২০২১ সাল অরুন কুমার মন্ডল করোনা পজিটিব হয় বাগেরহাট জেলার চড়বানিয়া ক্লাস্টার থেকে ছোট ছোট মুরগির বাচ্চা সিএফ ও গ্রাম বাসির কাছ থেকে এনেছেন আজও পর্যন্ত টাকা দেয় নাই,অভিযোগ আছে জেলায় দ্বায়িত্ব পালন কালিন সময় এক বছরে ভাত কমই খেয়েছেন শুধু জেলা অফিসে বিল করে আম ও ফল ফ্রুট খেয়ে শরীর ঠিক রেখেছেন সকল স্টাপরাই বিষয়টি যানে।তাকে কোন স্টাপই মনে প্রানে মেনে নিতে পারছেনা, তার বদলির অর্ডার হলেই তার চাচা শশুর সচীব দিয়ে স্থগিতাদেশ করাতেন, এই জুলুম কারী কর্মকর্তা থেকে সবাই পরিত্রান চায়।